NOT KNOWN FACTUAL STATEMENTS ABOUT BANGLADESH

Not known Factual Statements About Bangladesh

Not known Factual Statements About Bangladesh

Blog Article

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার মেয়াদের শেষের দিকটা বেশ বিতর্কে ঘেরা ছিল। মূলত যেভাবে তিনি কোভিড মহামারির সময়কালকে সামলেছেন, তা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠেছিল।

মিয়ামি থেকে ডিডাব্লিউর সাংবাদিক বেঞ্জামিন আলবারেজ গ্রুবের জানিয়েছেন, সেখানে রাস্তায় প্রচুর ট্রাম্প সমর্থক জড়ো হয়েছেন। তারা গাড়ির হর্ন বাজাচ্ছেন। রিপাবলিকানদের পতাকা হাতে নিয়ে ঘুরছেন। মিয়ামির বিখ্যাত কিউবান রেস্তোরাঁ ভরে আছে ট্রাম্পের সমর্থকে।

শপথ গ্রহণের আগে ট্রাম্প তার ব্যবসাগুলোকে একটি প্রত্যাহারযোগ্য ট্রাস্টে স্থানান্তর করেন,[১২১][১২২] কোনো ব্লাইন্ড ট্রাস্ট বা সমতুল্য ব্যবস্থা গ্রহণ না করে, যা তার ব্যবসায়িক স্বার্থ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় বলে বিবেচিত হয়।[১২৩] তিনি তার ব্যবসা থেকে লাভ করা অব্যাহত রাখেন এবং তার প্রশাসনের নীতিগুলো কীভাবে এসব ব্যবসাকে প্রভাবিত করছে সে বিষয়ে সচেতন ছিলেন।[১২২][১২৪] যদিও তিনি বলেছিলেন যে তিনি "বিদেশী নতুন চুক্তি" এড়িয়ে চলবেন, ট্রাম্প অর্গানাইজেশন স্কটল্যান্ড, দুবাই এবং ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রে তাদের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করে।[১২২][১২৪] লবিস্ট, বিদেশী সরকারী কর্মকর্তা এবং ট্রাম্পের দাতা ও মিত্ররা তার রিসোর্ট ও হোটেলগুলোর জন্য শত শত মিলিয়ন ডলার আয় তৈরি করে।[১২৫] ট্রাম্পকে গার্হস্থ্য ও বিদেশী এমোলুমেন্টস ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলা করা হয়, যা মার্কিন সংবিধানের অংশ এবং এই প্রথমবারের মতো এই ধারাগুলো নিয়ে বাস্তবিক মামলা লড়াই হয়।[১২৬] একটি মামলা নিম্ন আদালতে খারিজ হয়ে যায়।[১২৭] আরও দুটি মামলা তার মেয়াদ শেষে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট (যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট) দ্বারা অপ্রাসঙ্গিক ঘোষণা করে বাতিল করা হয়।[১২৮]

তার এই প্রচারাভিযান অবশ্য বিতর্কে ঘেরা ছিল। তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ প্রকাশ্যে আসতে থাকে।

তার প্রয়াত স্ত্রী ইভানা জেলনিকোভা মি. ট্রাম্পের বিরুদ্ধে গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ এনেছিলেন। সেই অভিযোগ অবশ্য তিনি পরে তুলে নেন। ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিয়ে তৈরি একটা চলচ্চিত্রে এই বিষয়ে দেখানো হয়েছে।

ছবির ক্যাপশান, প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং তার স্ত্রী জিলের সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মেলানিয়া ট্রাম্প

The plan restricted prosecutors from seizing reporters’ records in prison investigations, Based on an interior memo acquired by ABC News.

ট্রাম্প বেশ কয়েকটা বই লিখেছেন। বিভিন্ন চলচ্চিত্র এবং প্রো-রেসলিং অনুষ্ঠানে পানীয় থেকে নেকটাইসহ অনেক কিছুই ‘বিক্রি’ করেছেন। get more info কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তার মোট সম্পদের পরিমাণ কমে গেছে, ফোর্বসের হিসাব অনুযায়ী বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৪০০ কোটি ডলার।

মূলত, বাইডেনের চার বছরের শাসনামলে অর্থনীতিতে বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কর্মসংস্থানের সংকট সৃষ্টির পাশাপাশি অব্যাহত মূল্যস্ফীতির কারণে পড়ে গেছে জীবনযাত্রার মান। অন্যদিকে, বাইডেনের মধ্যপ্রাচ্য নীতি ও অভ্যন্তরীণ কিছু নীতির কারণেও সেখানকার মুসলমান নাগরিকরা আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন ডেমোক্র্যাটদের প্রতি। বাইডেন প্রশাসনের বিগত দিনের ভুলগুলোর খেসারতই কমলাকে দিতে হয়েছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

গরমে এসি ছাড়া ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি টিপস

এখানেই একটি পোস্টারে লেখা, 'আপনারা কি ম্যাডাম প্রেসিডেন্ট চান, নাকি ম্যাডম্যান প্রেসিডেন্ট চান?'

ছবির ক্যাপশান, নিউ জার্সির আটলান্টিক সিটিতে ক্যাসিনো ‘তাজ মহল’ উদ্বোধনের দিন স্লট মেশিনের সামনে বসে আছেন মি. ট্রাম্প।

ট্রাম্প ও ইলন মাস্কের ডিপার্টমেন্ট অব গভমেন্ট এফিসিয়েন্সি ইউএসএইড এবং শিক্ষা বিভাগ-সহ একাধিক ফেডারেল সংস্থাকে কার্যত ভেঙে দেয়, একতরফাভাবে কয়েক হাজার কর্মীকে চাকরিচ্যুত করে, এবং প্রশাসনিক কার্যাবলী ন্যূনতমে হ্রাস করে।[২৯৯][৩০০][৩০১] কিছু পদক্ষেপ, যেমন website ভোক্তা আর্থিক সুরক্ষা ব্যুরো ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা, ফেডারেল আদালত দ্বারা থামানো get more info হয়েছে।[৩০২] তার অনেক পদক্ষেপের মাধ্যমে ঐতিহাসিকভাবে স্বাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে খর্বিত রূপে নির্বাহী শাখার সরাসরি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয়।[৩০৩]

ট্রাম্প। ১৯৭১ সালে এই সংস্থার প্রেসিডেন্ট বানানো হয় তাকে। কোম্পানির পরিবর্তন করে রাখেন ‘ট্রাম্প অর্গানাইজেশন’।

Report this page